কলাবাগানে ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে হামলার অভিযোগে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আহ্বায়কসহ ১৪ জন গ্রেপ্তার
রাজধানীর কলাবাগান এলাকায় একটি ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে হামলার অভিযোগে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আহ্বায়কসহ ১৪ জনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। শুক্রবার বিকেলে রাসেল স্কয়ারের একটি ভবনে এ ঘটনা ঘটে।
কলাবাগান থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মুক্তারুজ্জামান জানান, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কলাবাগান থানার আহ্বায়ক সালাহউদ্দিন সালমানের নেতৃত্বে ১৪ জন শেখ কবির নামে এক ব্যবসায়ীর প্রতিষ্ঠানে চাঁদা দাবি ও হামলা চালান বলে অভিযোগ রয়েছে। খবর পেয়ে পুলিশ ও সেনাবাহিনী দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছে তাদের গ্রেপ্তার করে।
গ্রেপ্তারকৃতদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের প্রক্রিয়া চলছে বলে জানিয়েছে পুলিশ।
কলাবাগানে ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে হামলা: বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আহ্বায়কসহ ১৪ জন গ্রেপ্তার, মামলা দায়ের
রাজধানীর কলাবাগানে একটি ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে হামলার অভিযোগে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আহ্বায়ক সালাহউদ্দিন সালমানসহ ১৪ জনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। এ ঘটনায় দ্রুত বিচার আইনে কলাবাগান থানায় একটি মামলা করা হয়েছে।
কলাবাগান থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মুক্তারুজ্জামান জানান, শেখ কবিরের মালিকানাধীন কাবিকো কনস্ট্রাকশন লিমিটেডে হামলার ঘটনায় প্রতিষ্ঠানটির অফিস সহকারী বাদী হয়ে মামলা করেছেন। মামলায় সালাহউদ্দিন সালমান ছাড়াও ইমন, রিয়েল খান, সাজিদুল ইসলাম, শাহাদাত হোসেন, মো. উৎস, মো. আবির, মো. ফারহান, পারভেজ হাওলাদার, হৃদয় হোসেন, নাইম হাওলাদার, আরাফাত আহম্মেদ, রুবেল, রাব্বিসহ অজ্ঞাতনামা আরও পাঁচ-সাতজনকে আসামি করা হয়েছে।
ওসি মুক্তারুজ্জামান আরও জানান, অভিযুক্তরা প্রতিষ্ঠানটির চারটি ডেস্কটপ কম্পিউটার, তিন লাখ টাকা ও কিছু চেয়ার-টেবিল ভাঙচুর করেছেন বলে অভিযোগ রয়েছে। পুলিশ তাদের কাছ থেকে কিছু টাকা উদ্ধার করেছে। আটককৃতদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের প্রক্রিয়া চলছে।
রাজধানীর কলাবাগানে একটি ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে হামলার অভিযোগে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আহ্বায়ক সালাহউদ্দিন সালমানসহ ১৪ জনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। এ ঘটনায় দ্রুত বিচার আইনে কলাবাগান থানায় একটি মামলা করা হয়েছে।
কলাবাগান থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মুক্তারুজ্জামান জানান, শেখ কবিরের মালিকানাধীন কাবিকো কনস্ট্রাকশন লিমিটেডে হামলার ঘটনায় প্রতিষ্ঠানটির অফিস সহকারী বাদী হয়ে মামলা করেছেন। মামলায় সালাহউদ্দিন সালমান ছাড়াও ইমন, রিয়েল খান, সাজিদুল ইসলাম, শাহাদাত হোসেন, মো. উৎস, মো. আবির, মো. ফারহান, পারভেজ হাওলাদার, হৃদয় হোসেন, নাইম হাওলাদার, আরাফাত আহম্মেদ, রুবেল, রাব্বিসহ অজ্ঞাতনামা আরও পাঁচ-সাতজনকে আসামি করা হয়েছে।
পুলিশের বরাতে জানা যায়, গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা দাবি করেছেন, ওই ভবনে আওয়ামী লীগের একটি অফিস রয়েছে, এমন খবর পেয়ে তারা সেখানে যান। তবে ঘটনাস্থলে কোনো রাজনৈতিক কার্যালয়ের অস্তিত্ব পাওয়া যায়নি বলে নিশ্চিত করেছেন ওসি মুক্তারুজ্জামান। তিনি বলেন, “সেখানে আওয়ামী লীগের কোনো অফিস ছিল না, এটি শেখ কবিরের ব্যক্তিগত ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান।”
এ ঘটনার কোনো সিসিটিভি ফুটেজ পাওয়া গেছে কি না, জানতে চাইলে ওসি জানান, ঘটনাস্থলের সিসিটিভি ক্যামেরাগুলো ভাঙা অবস্থায় পাওয়া গেছে। তবে ফুটেজ উদ্ধারের চেষ্টা চলছে। এছাড়া, হামলার সময় অফিসের ড্রয়ারও ভাঙচুর করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন তিনি।
পুলিশ জানিয়েছে, আটক ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের প্রক্রিয়া চলছে।