ডেক্স নিউজ, দেশীবার্তা।

সাদেকপুর ইউনিয়ন ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলার আওতাধীন ২৫নং ইউনিয়ন পরিষদ। এ ইউনিয়নের প্রশাসনিক কার্যক্রম ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর থানার আওতাধীন।
দিন দিন মাদক সেবন ও দেহ ব্যবসায় জড়িত হচ্ছে সাদেক পুর ইউনিয়ন এর যুব সমাজ।
গাঁজা সেবনের কারণে মানসিক ও শারীরিক সব ধরনের ক্ষতি হয়। সামাজিক দক্ষতা কমে যায়।
নারী কেলেংকারী ও মরণনেশা মাদক সাদেকপুর ইউনিয়ন এর যুব সমাজকে ধীরে ধীরে হ্রাস করছে। সমাজের সকল মানুষের আসুন পরিচিত হয়। কাদের নৈপথ্য চলে সাদেকপুর ইউনিয়ন এর নারী কেলেংকারী ও মাদক বিক্রি ও চোরা চালান।
- শাহীন মিয়া (পিতা: হামদু মিয়া, মিয়াজানের বাড়ি), সাদেকপুর ইউনিয়নের যুবদল নেতা, বিএনপি।
- জাকির হোসেন, মিয়াজানের বাড়ি, সাদেকপুর।
- দৌলত ভূইয়া (পিতা: জমসেদ আলী), মধ্যপাড়া, সাদেকপুর ইউনিয়ন শ্রমিকলীগ নেতা।
- আলমগীর (পিতা: নজরুল ইসলাম), মধ্যপাড়া, সাদেকপুর, মেম্বার।
- কানা সোহেল, মধ্যপাড়া, সাদেকপুর।
- আল-আমিন (পিতা: করিম মিয়া), মিয়াজানের বাড়ি, সাদেকপুর বড় গোষ্ঠী।
- কামাল মেম্বার (পিতা: মৃত নুরু মিয়া), মিয়াজানের বাড়ি, সাদেকপুর।
- এলেম মিয়া, মিয়াজানের বাড়ি, সাদেকপুর বড় গোষ্ঠী।
- সেলিম (পিতা: মৃত আনজুত আলী), মন্দির বাড়ি, সাদুল্লা গোষ্ঠী, সাদেকপুর।
- জয়নাল (মাছ ব্যবসায়ী), মন্দির বাড়ি, সাদেকপুর, সাদুল্লা গোষ্ঠী, নারী কেলেংকারী হিসেবে প্রমাণসহ জড়িত।
মাদক ব্যবসায় জড়িত গডফাদার ও ডিলার:
- মোঃ জীবন (মাদক গডফাদার), চিলোকূট। সাদেকপুর ও বড়াইল ইউনিয়নের কিছু অংশ তার নিয়ন্ত্রণে।
- ভান্ডারী (মাদক গডফাদার), চিলোকূট, দুইটি ইউনিয়নে সক্রিয়।
- নূর আলম (মাদক গডফাদার), সাদেকপুর ইউনিয়নে নিয়ন্ত্রক।
- মোঃ রাব্বি (নতুন ডিলার), সাদেকপুর গ্রাম। নিয়ন্ত্রিত এলাকা: সাদুল্লাবাড়ি, বাগমারা, বছুর বাড়ি, দামচাইল, আলাকপুর।
- মোঃ মামুন চুর (ডিলার), সাদেকপুর গ্রাম। নিয়ন্ত্রিত এলাকা: বেপারীবাড়ি, মধ্যপাড়া, সাদুল্লাবাড়ি, আদমপুর, দামচাইল, আলাকপুর।
- মোঃ রিপন (স্থানীয় ডিলার), দামচাইল গ্রাম।
- মোঃ মনির (ডিলার), খাগচাইল। নিয়ন্ত্রিত এলাকা: খাগচাইল ও দাঃ তারুয়ার কিছু অংশ।
- মোঃ খলিলুল্লা (স্থানীয় ডিলার), আদমপুর গ্রাম। নিয়ন্ত্রিত এলাকা: আদমপুর, নরসিংসার, বিরামপুরের কিছু অংশ।
- আব্দুল্লাহ পলাশ (বিভাটেক ড্রাইভার), বিরামপুর গ্রাম।
প্রথমে মাদকের গড ফাদারদের হাত হয়ে মাদক আসে স্থানীয় ডিলারদের কাছে।
স্থানীয় ডিলাররা পৌঁছে দেয় এলাকার ঘরে ঘরে। আর সেখান থেকে মরণ নেশা মাদক ধ্বংস করে আপনার আমার সন্তানকে। যার ফলে হৃদ্রোগ, ফুসফুস, লিভার ও কিডনি ক্ষতিগ্রস্ত হয়।
তাই এখনই সময় মাদকের বিরুদ্ধে রুখে দাড়ানো ।
গ্রাম বাসীর পক্ষ থেকে জোড় দাবী ব্রাক্ষণবাড়িয়া সদর থানায় কর্তব্যরত পুলিশ বাহিনীর নিকট । যত দ্রুত এই সকল অবৈধ অনৈতিক কর্মকান্ডে লিপ্ত থাকা সবাইকে আইনের আওতায় আনা।