শনিবার (১৭ মে) বিকেলে রাজধানীর রাজারবাগ বাসস্ট্যান্ডে গণ-অধিকার পরিষদ আয়োজন করে একটি গণ সমাবেশ, যেখানে বক্তৃতা করেন সংগঠনের নেতারা।
নুর বক্তব্যে জানান, গত জুলাইয়ের গণ-অভ্যুত্থানে দখলদার ও চাঁদাবাজরা উৎখাত হলেও তাদের প্রভাব এখনও দেশের বিভিন্ন জায়গায় অব্যাহত রয়েছে। তিনি বলেন, “চাঁদাবাজদের সিন্ডিকেট ভেঙে দিতে হবে।”
চট্টগ্রাম বন্দরের বিদেশিদের হাতে হস্তান্তর করলে দেশের সার্বভৌমত্ব বিপন্ন হবে উল্লেখ করে নুর আরও বলেন, “মানবিক করিডর খোলার নামে খাল কেটে কুমির আনবেন না।”
অপরদিকে, সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক মো. রাশেদ খান বলেন, “জনগণের বিরুদ্ধে গিয়ে কেউ নেতা হতে পারবে না। শুধু সাংগঠনিক কর্মকাণ্ড বন্ধ করলেই হবে না, আওয়ামী লীগকে সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ করতে হবে।”
সমাবেশে অন্য বক্তারা যোগ করেন, “ধর্মীয় মূল্যবোধের বাইরে গিয়ে কেউ রাজনীতি করতে পারবেন না। সংস্কারের ছদ্মবেশে বহুত্ববাদ ও পশ্চিমা সংস্কৃতির অনুসরণ করে রাজনীতি করা চলবে না।”
তারা আরও বলেন, “শেখ হাসিনাকে সরানো হয়েছে ভারতের দাসত্ব থেকে মুক্তি দিতে, আমেরিকার প্রভাব থেকে নয়।”