
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কসংক্রান্ত আলোচনায় উল্লেখযোগ্য সফলতার পর বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা এক বিবৃতিতে আলোচক দলের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছেন। তিনি বলেন, “বাংলাদেশের আলোচকরা ২০% শুল্কে চুক্তি নিশ্চিত করে দেশের অর্থনৈতিক স্বার্থ রক্ষায় দুর্দান্ত ভূমিকা রেখেছেন।”
ফেব্রুয়ারি মাস থেকে চলা এই দীর্ঘ ও জটিল আলোচনায় ট্যারিফ, অ-শুল্ক এবং জাতীয় নিরাপত্তাসংক্রান্ত বিষয়গুলো ছিল অন্যতম চ্যালেঞ্জ। তবে আলোচনা শেষে পূর্বের প্রত্যাশার চেয়ে ১৭ পয়েন্ট কম শুল্কে সম্মত হওয়া একটি গুরুত্বপূর্ণ অর্জন হিসেবে দেখা হচ্ছে।
প্রধান উপদেষ্টা আরও বলেন, “এই চুক্তি কেবল বাংলাদেশের কৌশলগত অবস্থানকে মজবুত করেছে না, বরং মার্কিন বাজারে বাংলাদেশের পণ্যের প্রবেশাধিকারও সম্প্রসারিত হয়েছে। এর মাধ্যমে জাতীয় স্বার্থ যেমন সুরক্ষিত হয়েছে, তেমনি ভবিষ্যতের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির পথও প্রশস্ত হয়েছে।”
এই অর্জন বিশ্ববাজারে বাংলাদেশের অবস্থানকে আরও শক্তিশালী করবে বলে তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন। তার ভাষায়, “এটি কেবল একদিনের জয় নয়; বরং এটি আমাদের দীর্ঘমেয়াদি অর্থনৈতিক ভিশনের দিকে একটি দৃঢ় পদক্ষেপ।”