জলঢাকা উপজেলার গোলনা কালিগঞ্জ ইউনিয়নে পানি উন্নয়ন বোর্ডের ৪ কোটি ৮০ লক্ষ টাকার ব্রীজের কাজে ব্যাপক অনিয়ম।
বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ড নীলফামারী ডিভিশনের আওতায় চার কোটি, ৮০ লক্ষ টাকা ব্যয় গোলনা ইউনিয়ন কালিগঞ্জ বাজারে ব্রিজের কাজে ব্যাপক অনিয়ম দুর্নীতি যা প্রথম থেকে করে আসতেছে ঠিকাদার প্রতিষ্ঠান। আজকে দীর্ঘ কাজের মেয়াদ চার থেকে পাঁচ বার সময় অতিবাহিত হয়ে যাওয়ার পরেও ব্রিজের কাজ শেষ করতে পারেনি ঠিকাদার প্রতিষ্ঠানটি এবং নিম্নমানের সামগ্রী দিয়ে ঢালার কাজ চালায় ঠিকাদার প্রতিষ্ঠানটি। কাজের সিডিউল দেখতে চাইলে দেখাতে পারেনা সাইটে থাকা ইঞ্জিনিয়ার পাথরগুলো অপরিষ্কার, বস্তা দিয়ে দিচ্ছে বালু, এবং ঢালার নিচে যে সিট ব্যবহার হচ্ছে তাও অপরিষ্কার, এবং ঠিকমতো হচ্ছে না ভাই বেটার মেশিন, এবং ব্রিজের নিচে ব্যবহার হয়েছে পুরনো গাছের ডুম, মরা গাছের গোড়া, এসব সামগ্রী দিয়ে করলো ব্রিজের কাজ এবং ব্রিজে হয়নি সঠিকভাবে ফিনিশিং। তবে এ বিষয়ে কথা হয় নীলফামারী পানি উন্নয়ন বোর্ডের উপসহকারী প্রকৌশলী একরামুল ইসলামের সাথে মুঠোফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি জানান যে এভাবে কোন কাজের নিয়ম নাই, যে আসলে এভাবে হয়ে থাকে আমরা ব্যবস্থা নেব এবং কাম ভালোভাবে হচ্ছে আপনারা দেখেন। কিন্তু তিনি আজকে এ কথা আজকাল করে করে কাজেই প্রায় শেষের দিকে তবুও যেনো এ কথা বলেন একরামুল হক যে কাজ আমার ভালো হচ্ছে। এবং যোগাযোগ করা হয় মুঠোফোনের মাধ্যমে নীলফামারী নির্বাহী প্রকৌশলী আতিকুর রহমানের সাথে তিনি জানান সঠিকভাবে তথ্যগুলো দেওয়ার জন্য আপনাদেরকে ধন্যবাদ। তবে কাজ চলমান কাজ কোন সময় বন্ধ নেই।
বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ড নীলফামারী ডিভিশনের আওতায় চার কোটি, ৮০ লক্ষ টাকা ব্যয় গোলনা ইউনিয়ন কালিগঞ্জ বাজারে ব্রিজের কাজে ব্যাপক অনিয়ম দুর্নীতি যা প্রথম থেকে করে আসতেছে ঠিকাদার প্রতিষ্ঠান। আজকে দীর্ঘ কাজের মেয়াদ চার থেকে পাঁচ বার সময় অতিবাহিত হয়ে যাওয়ার পরেও ব্রিজের কাজ শেষ করতে পারেনি ঠিকাদার প্রতিষ্ঠানটি এবং নিম্নমানের সামগ্রী দিয়ে ঢালার কাজ চালায় ঠিকাদার প্রতিষ্ঠানটি। কাজের সিডিউল দেখতে চাইলে দেখাতে পারেনা সাইটে থাকা ইঞ্জিনিয়ার পাথরগুলো অপরিষ্কার, বস্তা দিয়ে দিচ্ছে বালু, এবং ঢালার নিচে যে সিট ব্যবহার হচ্ছে তাও অপরিষ্কার, এবং ঠিকমতো হচ্ছে না ভাই বেটার মেশিন, এবং ব্রিজের নিচে ব্যবহার হয়েছে পুরনো গাছের ডুম, মরা গাছের গোড়া, এসব সামগ্রী দিয়ে করলো ব্রিজের কাজ এবং ব্রিজে হয়নি সঠিকভাবে ফিনিশিং। তবে এ বিষয়ে কথা হয় নীলফামারী পানি উন্নয়ন বোর্ডের উপসহকারী প্রকৌশলী একরামুল ইসলামের সাথে মুঠোফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি জানান যে এভাবে কোন কাজের নিয়ম নাই, যে আসলে এভাবে হয়ে থাকে আমরা ব্যবস্থা নেব এবং কাম ভালোভাবে হচ্ছে আপনারা দেখেন। কিন্তু তিনি আজকে এ কথা আজকাল করে করে কাজেই প্রায় শেষের দিকে তবুও যেনো এ কথা বলেন একরামুল হক যে কাজ আমার ভালো হচ্ছে। এবং যোগাযোগ করা হয় মুঠোফোনের মাধ্যমে নীলফামারী নির্বাহী প্রকৌশলী আতিকুর রহমানের সাথে তিনি জানান সঠিকভাবে তথ্যগুলো দেওয়ার জন্য আপনাদেরকে ধন্যবাদ। তবে কাজ চলমান কাজ কোন সময় বন্ধ নেই।