২০২৫-২৬ বাজেট: আপনার পকেটে কী প্রভাব ফেলবে?

আগামীকাল, ২ জুন ২০২৫, বিকেল ৩টায় অর্থ উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদ জাতীয় বাজেট প্রস্তাব উপস্থাপন করবেন। এই বাজেটে কিছু পণ্যের দাম কমতে পারে, আবার কিছু পণ্যের দাম বাড়তে পারে।

  • এলএনজি আমদানি: ১৫% ভ্যাট প্রত্যাহার।
  • জ্বালানি তেল: শুল্ক ৫% থেকে ১% করা হতে পারে।
  • চামড়া শিল্প: কিছু রাসায়নিক উপাদানে শুল্ক ৫% থেকে ১% করার প্রস্তাব।
  • নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য: ঋণপত্রের কমিশনের উৎসে কর ১% থেকে অর্ধেক করা হচ্ছে।
  • ভূমি নিবন্ধন: কিছু ক্ষেত্রে কর কমানো হতে পারে।
  • চিনি আমদানি: শুল্ক প্রতি টন ৪৫০০ টাকা থেকে ৪০০০ টাকা করার প্রস্তাব।
  • সয়াবিন ও কাগজ শিল্প: কাঁচামালে শুল্ক হ্রাসের প্রস্তাব।
  • নিউজপ্রিন্ট: কাস্টমস শুল্ক ৫% থেকে ৩% করার প্রস্তাব।
  • ক্রিকেট ব্যাট: ব্যাট তৈরির কাঠ আমদানিতে শুল্ক ৩৭% থেকে ২৬% করার প্রস্তাব।
  • দেশি সফটওয়্যার: বিদেশি সফটওয়্যার আমদানিতে শুল্ক ১০% থেকে ৫% করার প্রস্তাব।
  • মাটি ও পাতার তৈরি পণ্য: ভ্যাট অব্যাহতির প্রস্তাব।
  • বিদেশি জুস: সম্পূরক শুল্ক ১৫০% থেকে ১০০% করার প্রস্তাব।
  • পিভিসি পাইপ ও কপার ওয়্যার: উপকরণের আমদানি শুল্ক হ্রাসের প্রস্তাব।
  • রড ও স্টিল: ভ্যাট বৃদ্ধি; প্রতি টনে দাম প্রায় ১৪০০ টাকা বাড়তে পারে।
  • এসি ও ফ্রিজ: উৎপাদন পর্যায়ে ভ্যাট ৭.৫% থেকে ১৫% করার প্রস্তাব।
  • মোটরসাইকেল ও সাইকেলের যন্ত্রাংশ: শুল্ক-ভ্যাট কিছুটা বাড়ানোর সিদ্ধান্ত আসতে পারে।
  • সিগারেট: সিগারেট পেপারের ওপর সম্পূরক শুল্ক ৬০% থেকে ১০০% করার প্রস্তাব।
  • দেশীয় মোবাইল ফোন: উৎপাদনে ভ্যাট ২% থেকে ২.৫% বাড়ানোর প্রস্তাব।
  • ব্যাটারিচালিত রিকশা: ১২০০ ওয়াট ডিসি মোটরের কাস্টমস শুল্ক ১% থেকে ১৫% করার প্রস্তাব।
  • কসমেটিক্স পণ্য: আমদানির ন্যূনতম মূল্য বিভিন্ন হারে বাড়ানো হচ্ছে।
  • ওয়ান টাইম প্লাস্টিক পণ্য: ভ্যাট দ্বিগুণ করে ১৫% করার প্রস্তাব।
  • ব্লেড: উৎপাদন পর্যায়ে ভ্যাট ৫% থেকে ৭% করার প্রস্তাব।
  • টেবিলওয়্যার: ভ্যাট ৭.৫% থেকে ১৫% করার প্রস্তাব।
  • দেশে তৈরি সুতা: সুনির্দিষ্ট কর ৩ টাকা থেকে ৫ টাকা করার প্রস্তাব।
  • হেলিকপ্টার: আমদানিতে ১০% শুল্ক বসানোর প্রস্তাব।
  • বিদেশি চকলেট: শুল্কায়নের ন্যূনতম মূল্য ৪ ডলার থেকে ১০ ডলার করার প্রস্তাব।
  • বিদেশি খেলনা: ট্যারিফ মূল্য বাড়ানোর প্রস্তাব।
  • মার্বেল-গ্রানাইট: সম্পূরক শুল্ক ২০% থেকে ৪৫% করার প্রস্তাব।

এই বাজেট প্রস্তাবে সাধারণ মানুষের জন্য কিছু সুখবর থাকলেও, কিছু পণ্যের দাম বাড়ার আশঙ্কাও রয়েছে।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *