মোঃ জামিয়ার রহমান,দেশীবার্তা, জেলা প্রতিনিধি, নীলফামারী।

জলঢাকার জামায়াতে আবার১৯৯৬ এবং ২০০১সালের জামায়াতের কর্মীরা নির্বাচনে যেভাবে খেয়ে না খেয়ে নির্বাচনী ওয়ার্ক করেছে সেই ঘটনার পুনাবৃত্তি আমরা দেখতে পাইতেছি
আল্লাহর ইচ্ছে ও দুনিয়ার স্বাভাবিক নিয়মে মানুষকে দুনিয়া ছেড়ে চলে যেতে হয় সেই হিসাবে খুব অল্প সময়ে জামায়াতের প্রার্থী অধ্যক্ষ আজিজুল ইসলাম ও প্রবীন বর্ষীয়ান জামায়াত নেতা আব্দুল গনীর চলে যাওয়ায় জলঢাকাতে জামায়াতের
নির্বাচনী ফিগারের শুন্যতা তৈরি হয় যদিও ক্যাডার ভিত্তিক সংগঠন হওয়ায় নেতৃত্বের সংকট জলঢাকায় ঘটে নাই
কিন্তু অল্প সময়ে জামায়াত প্রাজ্ঞমেটিক সিদ্ধান্ত নিয়ে জলঢাকার সন্তান শিবিরের সাবেক কেন্দ্রীয় নেতা রংপুর মহানগর জামায়াতের সেক্রেটারি মাওলানা ওবায়দুল্লাহ সালাফিকে নীলফামারী জামায়াতে স্থানান্তর করে জলঢাকার জন্য ওয়াকফ করে দেয়
যেটা ম্যাচুর প্রাজ্ঞ এবং যুগোপযোগী সিদ্ধান্ত হয়
এবং সেই সাথে জলঢাকার কর্মীরা দাঁড়িপাল্লার জন্য প্রানভরা ভালবাসা দ্বীনি অনুভূতির মিশ্রণ ঘটিয়ে মাওলানা ওবায়দুল্লাহ সালাফিকে জলঢাকার আইকনিক অবিসাংবাদিত নেতায় রুপান্তরিত করে
জলঢাকা শিক্ষিত সমাজ ছাত্র সমাজ খেটে খাওয়া মজদুর ও কৃষক শ্রমিক সব শ্রেনী পেশার মানুষের কাছে মাওলানা ওবায়দুল্লাহ সালাফি প্রানের মানুষ ও আপনজন হয়ে উঠেছে আলহামদুলিল্লাহ।
প্রত্যক মানুষের বিভিন্ন চিন্তা ও ব্যক্তিগত পছন্দ অপছন্দ অথবা ব্যক্তিগত চিন্তার ভিন্নতা থাকে কিন্তু জলঢাকার জামায়াতের কর্মী শুভাকাঙ্ক্ষীরা দাঁড়িপাল্লা ও দ্বীনি স্বার্থে
সীসাঢালা প্রাচীরের ন্যায় মজবুত প্রানশক্তি তৈরি করেছে দাঁড়িপাল্লার জন্য
গতকাল জামায়াতের কর্মীরা যেই প্রানচাঞ্চল্য উম্মাদোনা দেখিয়েছে এইটা স্বাভাবিক রাজনীতিতে বিরল যেই রাজনীতির স্পিরিট ঐশী আলো থেকে নেওয়া হয় শুধু সেখানেই এটা সম্ভব
উপজেলা জামায়াত তার কল্পনার অধিক সারা পেয়েছে
১ হাজার হুন্ডার টার্গেট নিয়ে সেটা ইউনিয়ন সংগঠন গুলোকে ভাগ করে দিলেও সেখানে প্রায় ৪ হাজার হুন্ডা ৮ হাজারের বেশি মানুষের উপস্থিতি ঘটে যেখানে হুন্ডার তেল ও নাস্তার কোন বাজেট রাখে নাই কর্মীদের নিজের পকেট থেকেই তা বহন করতে হবে সেই অবস্থায় এমন সারা জাগনীয়া দৃশ্য শুধু ঐশী আলোয় আলোকিত সংগঠনের কর্মী শুভাকাঙ্ক্ষীদের দ্বারাই সম্ভব
জলঢাকায় মানুষের আলোচনার কেন্দ্র চায়ের কাপের ঝড় বন্ধু মহলের গল্প আড্ডা ছাত্র শিক্ষিকদের আলোচনার টপিক জামায়াত ও দাঁড়িপাল্লা হয়ে উঠেছে
জলঢাকায় সবশ্রেণি পেশার মানুষের কাছে ট্রেন্ডিং হয়ে উঠেছে দাঁড়িপাল্লা।
জলঢাকায় দাঁড়িপাল্লা মানুষের লাইফ স্টাইল ও ফ্যাশন হয়ে উঠেছে
জলঢাকার মানুষ নিজেকে দাঁড়িপাল্লার লোক বলতে গর্ববোধ করে দাঁড়িপাল্লার লোক বলতে সন্মানিত বোধ করে
জলঢাকায় দাঁড়িপাল্লা অন্যান্য উচ্চতায় উঠে গেছে যার শিখর জলঢাকার জমিনে সুয়ে থাকা শহীদ আপন মোসলেম মাওলানা মমতাজ ছাদেরের রক্তের সাথে মিশেছে। বিজয় হবে ইনশাল্লাহ।